
ওয়াও, এমবাপ্পের কথা বললে তোমাদের মনে কি সেই বুলেটের মতো স্প্রিন্ট করে যাওয়া ইয়ং ফিগার ফ্ল্যাশ হয়? এই ছেলেটা মাত্র ২৬, তবু পুরো ওয়ার্ল্ড ফ্যান তার জন্য চিৎকার করে, ঘুমাইতে পারে না, জার্সি কিনতে পকেট ফাঁক করে। প্যারিসের সাবার্বের মাটির মাঠ থেকে শুরু করে এখন রিয়াল মাদ্রিদের গোল মেশিন, তার লাইফ একটা হাই-এনার্জি অ্যাকশন মুভি, প্রত্যেক শট যেন বলছে: ‘চেজ করো, দেখি পারো কি না!’ আজ আমরা সোজা তার স্টোরিতে ঝাঁপ দেব, সেই মুহূর্তগুলো চ্যাট করব যা হাততালি কাড়ে। তোমার পপকর্ন রেডি? কারণ এমবাপ্পের লেজেন্ড, তিন লাইনে শেষ হয় না—এটা লং, থ্রিলিং, শেষে ওভারডোজ ফিল!
শৈশব অ্যামেজিং: বন্ডির ছোট্ট টাউনের লাইটনিং বয়
বন্ডি, এটা প্যারিসের একটা অদ্ভুত সাবার্ব টাউনের মতো শোনায়, কিন্তু এমবাপ্পের জন্য এটা তার টেকঅফ রানওয়ে। ১৯৯৮ সালের ২০ ডিসেম্বর, সে এখানে জন্ম নেয়, একটা ক্যামেরুনিয়ান ফাদার আর আলজেরিয়ান মাদারের ফ্যামিলিতে। ড্যাডি উইলফ্রিড ফুটবল কোচ, ছোটবেলা থেকে সনের ব্যাকইয়ার্ডে বল খেলাত, মমি ফাইজা ফর্মার হ্যান্ডবল প্লেয়ার, সবসময় সোয়েট মুছা আর ওয়াটার দেয়া লোক। হোমে আছে ভাই ইথান, এখন লিলে খেলে, আর অ্যাডপটেড ব্রাদার জিরেস কেম্বো-একোকো, ফর্মার প্রো ফুটবলার। এমবাপ্পে ছোটবেলায় প্রাইভেট ক্যাথলিক স্কুলে পড়ত, গ্রেডস টপ কিন্তু নটরি, ১৫ বছরে স্প্যানিশ শিখতে শুরু করে, এখন ফ্লুয়েন্ট।
ছয় বছর বয়সে, সে লোকাল ক্লাব AS বন্ডিতে জয়েন করে, কোচ অ্যান্তোনিও রিকার্ডি এক লুকেই বলে: ‘ড্রিবলিং, স্পিড, ট্যালেন্ট—মনস্টার লেভেল।’ বন্ডির ফিল্ড সিমেন্ট, উইন্টারে রেইন পুডল, কিন্তু সে কমপ্লেইন করে না, বরং তার ফাস্ট লেগস দিয়ে নেইবার্স মধ্যে জিগজ্যাগ। নাইন ইয়ারস অফ, সে ফ্রান্স ন্যাশনাল একাডেমি ক্লেয়ারফনটেইনে ট্রেন করে, যেখানে জিদান, হেনরি রকস। ক্লেয়ারফনটেইন কোচরা তার জন্য লাইন লাগায়, রিয়াল মাদ্রিদ ১১ বছরে ট্রায়াল ইনভাইট, চেলসি, লিভারপুল, ম্যান সিটি, বায়ার্ন মিউনিখ, ক্যান সব স্টক করে। ১৪ বছরে, সে চেলসির ইয়ুথ টিমের জন্য চার্লটনের অ্যাগেইনস্ট ম্যাচ খেলে, গোল অ্যাসিস্ট সব।
কিন্তু এমবাপ্পে শো-অফ লাভার না, সে বলে তার আইডলস জিদান, সি আরোনাল্ডো, নেইমার, রোনালদিনহো, মেসি, রোনালদো, আজার, হেনরি। ন্যানির ইতালিয়ান ফ্যামিলি তারে রবিনহোর AC মিলান শার্ট গিফট করে, সে রাস্তায় রান করে সেটা পরে, ড্রিম করে রিয়াল মাদ্রিদের হোয়াইট জার্সি। ২০১৩ সালে, ১৫ বছরে, সে মোনাকো ইয়ুথ একাডেমিতে সাইন করে, জিদান ফোনে কল করে অ্যাডভাইস দেয়, রিয়াল মাদ্রিদ ফিউরিয়াস। বন্ডি থেকে মোনাকো, এটা তার স্ট্রিট কিড থেকে প্রো এজ স্টেপ, কিন্তু সে জানে, এটা অ্যাপিটাইজার। বন্ডির নেইবার্স এখনো চায়ের দোকানে বোস্ট করে: ‘সেই ছেলে বল খেলত, বল তার পায়ে স্টিকড, আমরা জানতাম সে বিগ হিট।’
এমবাপ্পে ছয় বছরে মাডে ফল ট্রিপিং, এখন ফুটবলের টপ স্যালারি কিং—এই চেঞ্জ স্পিডে টাইম মেশিন ফল্টি লাগে। বন্ডি তারে রুট দিয়েছে, সেই আন্ডারডগ স্পিরিট, যা লেটার ম্যাচগুলোতে রিভেঞ্জের মতো খেলায়। ২০২৫ সালে, সে বন্ডিতে ইয়ুথ ট্রেনিং ক্যাম্প বিল্ড করে, পার্সোনালি কোচিং করে, ছোটদের বলে: ‘আমি তোমাদের মতো, শু প্রু, স্টিল কিক—এখন তোমাদের টার্ন টু শাইন।’ এটা শুধু চ্যারিটি না, তার ডেব্ট পে—বন্ডি তারে রেইজড, সে গ্লোরি দিয়ে রিটার্ন। এখান থেকে স্টার্ট হওয়া এমবাপ্পে, প্রমাণ করে জিনিয়াস স্কাই থেকে না পড়ে, স্মল টাউনের ডাস্ট থেকে ক্রল আউট। রিয়াল মাদ্রিদ ১১ বছরে কিড ট্রায়াল? এখন থিঙ্কিং, জিদান তখন জানত এই কিড ট্রাবল মেকার। ক্লেয়ারফনটেইন ডেজ, সে ডেইলি মর্নিং রান, নাইটস স্টিলি ম্যাচ রিপ্লেয়েজ উইচ, হেনরির বার্স্ট ইনকাট ইমিটেট। ওয়ান ট্রায়াল ম্যান সিটি, কোচ অ্যাস্কস: ‘হোয়াই সো ফাস্ট?’ সে ব্লিঙ্কস: ‘কজ আই হেট লুজিং।’ এই স্মল স্টোরিজ, হিম ফ্রম ক্রাউড অফ জিনিয়াসেস স্ট্যান্ড আউট। ২০২৫ নভেম্বর, বন্ডি ক্যাম্প ওপেনিং, সে হিজ ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু ব্যাক হোম, পার্সোনালি ইনকাট ট্রিকস টিচ, কিডস লাফিং অ্যারাউন্ড। নেইবার আঙ্কল জোকস: ‘সি? আওয়ার লাইটনিং কিড ব্যাক, দিস টাইম উইথ লাইটনিং ট্রফি।’ বন্ডি নট জাস্ট বার্থপ্লেস, হিজ সোল হার্বার, এভরি রিটার্ন লাইক হোম ফর মমস কুকিং, চার্জড আপ ফর ওয়ার্ল্ড কনকোয়েস্ট। ফ্যামিলি ইনফ্লুয়েন্স ডিপ, ড্যাডি উইলফ্রিড নট জাস্ট কোচ, মিডিয়া ফেসিং কুলনেস টিচ। ওয়ান টাইম লস ম্যাচ, সে ক্রাইং রান হোম, ড্যাডি সেজ: ‘লস মিন লার্ন, উইন মিন থ্যাঙ্ক।’ দিস ওয়ার্ডস স্টিকড উইথ হিম। মমি ফাইজা স্পিরিট সাপোর্ট, হার হ্যান্ডবল ব্যাকগ্রাউন্ড টিচ হিম টিম সাইন, নট জাস্ট সোলো শো। ব্রাদার ইথান গ্রোয়িং আপ উইচিং, নাউ ইন লিল, সেজ: ‘কাইলিয়ান মাই টিচার, বাট হি অলওয়েজ সেজ, উই উইন টুগেদার।’ অ্যাডপটেড ব্রাদার জিরেস আর্লি স্প্যারিং পার্টনার, ব্যাকইয়ার্ড ডুয়েলস, এমবাপ্পে অলওয়েজ দ্য ‘বুলিড’ লিটল ব্রো, ইয়েট অলওয়েজ কামব্যাক। দিজ ফ্যামিলিজ, রিমাইন্ড হিম ফিল্ড আউটসাইড লাইফ ইজ দ্য রিয়াল গেম। ক্লেয়ারফনটেইন এক্সপিরিয়েন্স টার্নিং পয়েন্ট। স্ট্রিক্ট ট্রেনিং ফ্রম ফিটনেস টু ট্যাকটিকস, ডেইলি ১০কেমি রানস, লেফট ফুট শুটিং লার্ন। কোচ রিকলস: ‘হি নট জিনিয়াস, হি ওয়ার্কাহলিক।’ আর্লি ট্রায়াল স্টোরিজ মোর ফান: ১১ ইয়ার্স রিয়াল, ফ্লোরেনটিনো পার্সোনালি গ্রিটস, কিকস আ ওয়ার্ল্ডি, স্কাউটস হলার ‘নেক্সট সি আরও’। বাট হি টার্নড ডাউন, কজ স্টে ইন ফ্রান্স। চেলসি ট্রায়াল, অ্যাগেইনস্ট ফাইভ ইয়ার্স অল্ডার, থ্রি গোলস, মুরিনহো লেটার জোকস: ‘মিসড আ মনস্টার।’ দিজ এক্সপিরিয়েন্সেস, বিল্ড হিজ কনফিডেন্স, রিমাইন্ড হিম অপরচুনিটিজ কাম, প্রিপারেশন কী। ২০২৫ বন্ডির রিটার্ন অ্যাডস ওয়ার্মথ। হি ডোনেটেড মিলিয়নস টু বিল্ড ক্যাম্প, স্পেশালি ফর ইমিগ্রান্ট কিডস, সেজ: ‘মাই প্যারেন্টস ইমিগ্রান্টস, আই নো দ্যাট স্ট্রাগল।’ ওপেনিং ডে, হি ব্যাক উইথ ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু, পার্সোনালি ইনকাট ট্রিকস টিচ, কিডস গিগলিং। চ্যারিটি ম্যাচ, ইনভাইটেড ওল্ড নেইবার্স অ্যাজ গেস্টস, পোস্ট-ম্যাচ সারাউন্ডিং টাকোস, চ্যাটিং চাইল্ডহুড এমব্যারাসিংস: ‘রিমেম্বার? সিক্স ইয়ার্স, ট্রিপড, বল ফ্লু ইন নেইবর উইন্ডো?’ এমবাপ্পে লাফস: ‘ইয়েপ, দ্যাট মাই ফার্স্ট ‘অ্যাসিস্ট’।’ দিজ মোমেন্ট, হি নট স্টার, বন্ডির সন। দিজ স্টোরিজ, মেক হিজ লেজেন্ড নট জাস্ট গ্ল্যামারাস, গ্রাউন্ডেড, লাইক ওল্ড ফ্রেন্ড চ্যাট, অলওয়েজ আ লাফ হিডেন ইন দ্য টার্ন।
মোনাকোর ফ্ল্যাশি ডেবিউ: ইউরোপিয়ান ফুটবলের শকিং গ্লিম্পস
২০১৫ সালের ২ ডিসেম্বর, মোনাকো ভার্সেস ক্যানের লিগ কাপ ম্যাচ, ১৬ বছরের এমবাপ্পে সাবস্টিটিউট আপ, এই মুহূর্ত সে প্রফেশনাল ডোর খোলে, হেনরির রেকর্ড ব্রেক করে মোনাকোর ইয়াংগেস্ট ফার্স্ট-টিম প্লেয়ার। কোচ লিওনার্দো জার্দিম তারে এক লুক দিয়ে জানে, এই কিড নট ফর নাম্বার্স। ২০১৫-১৬ সিজনে, সে কয়েকটা ইয়ুথ ম্যাচ খেলে ৪ গোল, ক্লাব এক্সিকিউটিভসের আইজ আলাইট। প্রথম প্রো কনট্রাক্ট সাইন করে, ২০১৬ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি, ট্রোয়েসের অ্যাগেইনস্ট ৩-১ উইন, সে ফার্স্ট সিনিয়র গোল, মোনাকোর হিস্ট্রিতে ইয়াংগেস্ট ১৭ ইয়ার্স ৬২ ডেজ।
২০১৬-১৭ সিজন, এমবাপ্পে একদম এক্সপ্লোড, হ্যাঙ্গডের মতো। লিগ ১৫ গোল, মোনাকোকে লিগ টাইটেল জিতিয়ে PSG-এর রুল শেষ করে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে, ২১ ফেব্রুয়ারি ম্যান সিটির অ্যাগেইনস্ট ৫-৩ লস, তার ইউরোপিয়ান ফার্স্ট গোল, ১৮ বছরে ফ্রেঞ্চ সেকেন্ড ইয়াংগেস্ট UCL স্কোরার। ১৫ মার্চ, অ্যাওয়ে ৩-১ রিভার্স ম্যান সিটি, সে ওপেনার, অ্যাওয়ে গোলস দিয়ে অ্যাডভান্স, গুয়ার্ডিওলাকে হেডলেস করে। কোয়ার্টার ফাইনালস বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের অ্যাগেইনস্ট, ফার্স্ট লেগ হোম ৩-২, সে পেনাল্টি উইন করে ডাবল; সেকেন্ড লেগ ৩-১, সে ওপেন স্কোরিং, ৬-৩ অ্যাগ্রিগেট ডমিনেট। সেমি ফাইনালস জুভেন্টাসের অ্যাগেইনস্ট ০-২ লস, কিন্তু তার পারফরম্যান্স ইউরোপিয়ান মিডিয়া কল করে ‘ফ্রেঞ্চ নিউ পেলে’।
লিগ কাপে, ১৪ ডিসেম্বর রেনেসের অ্যাগেইনস্ট ৭-০, হ্যাট-ট্রিক, মোনাকোর ১৯৯৭ থেকে ফার্স্ট লিগ কাপ হ্যাট। ১১ ফেব্রুয়ারি মেজের অ্যাগেইনস্ট ৫-০, লিগ হ্যাট-ট্রিক, ২০০৫ থেকে ইয়াংগেস্ট। ৫ মার্চ নান্তের অ্যাগেইনস্ট ৪-০, ১০ম লিগ গোল, ৩০ ইয়ার্সে ইয়াংগেস্ট। সিজন ৪৪ ম্যাচ ২৬ গোল, লিগ ইয়াং প্লেয়ার অফ দ্য ইয়ার। ফালকাও তার মেন্টর, বলে: ‘কিড, তোর স্টেপস আমাকে ইয়াং রিকল করে, কিন্তু তুই ফাস্টার।’ এমবাপ্পে রিপ্লাই করে হাসি: ‘কোচ, আমি তোর এক্সপিরিয়েন্স বরো, স্পিড অ্যাড করি।’
এই ইয়ার, ট্রান্সফার রুমার্স স্কাই হাই, রিয়াল মাদ্রিদ, ম্যান সিটি, বার্সা সব রব করে, কিন্তু সে মোনাকোতে স্টে করে বলে: ‘হিয়ার ইজ মাই স্কুল, গ্র্যাজুয়েট হব।’ রেজাল্ট? এই ‘গ্র্যাজুয়েশন’ ইউরোপের হটেস্ট কমোডিটি বানায়। ফ্যানরা তার স্প্রিন্ট দেখে জোক করে: ‘ম্যান সিটি ফ্যানস হোম গো করে GPS চেক করে, না হলে থিঙ্ক স্টিল ইন ফিল্ড চেজিং।’ মোনাকোর ফ্ল্যাশ, না শুধু ফেম দিয়েছে, প্রেশারে স্মাইল শিখিয়েছে—কারণ নেক্সট, বিগার স্টেজ অপেক্ষা।
২০১৬-১৭ সিজনের ক্রেজি গোলস: নিউকামার থেকে হিরো
সেই সিজনের গোলস কাউন্ট করলে, প্রত্যেকটা টেক্সটবুক। ম্যান সিটির UCL ফার্স্ট গোল, মিডফিল্ড থেকে বোল ক্যারি, থ্রি ডিফেন্ডার্স ডজ, রাইট ফুট লো শট নেট, ম্যান সিটি ফ্যানস কুইট। ডর্টমুন্ডের পেনাল্টি, কুল পুশ, সেলিব্রেট করে হার্ট টু ক্যামেরা, মমির জন্য। ডর্ট ফ্যানস লেটার জোক: ‘থট উই কেম উইথ আ কিড, রেজাল্ট আ লিটল ওল্ফ।’ লিগ হ্যাট মেজের অ্যাগেইনস্ট, থ্রি গোলস ডিফারেন্ট স্টাইল: হেডার, লং রেঞ্জ, ডিবল—কমেন্টেটর শাউটস ব্রোকেন: ‘দিস নট ফুটবল, আর্ট!’ সিজন এন্ড, ২৬ গোলস গোল্ডেন বল শর্টলিস্ট টপ ৩০, ১৮ ইয়ার্স। এই গোলস নট নাম্বারস, তার প্রুভ স্টেটমেন্ট, ইউরোপিয়ান ক্লাবসকে বলে: ইনভেস্ট হিম, বাই ফিউচার। গুয়ার্ডিওলা পোস্ট-ম্যাচ বলে তার জিন ইনভেস্টিগেট করব, রেজাল্ট ফাইন্ডস জাস্ট বর্ন টু রান। জুভেন্টাসের অ্যাগেইনস্ট, লস ডেসপাইট, সে টু টাইমস থ্রেটেন্ড দ্য পোস্ট, বুফন পোস্ট-ম্যাচ হ্যান্ডশেক: ‘ইউ মেক মি ফিল ১০ ইয়ার্স ওল্ডার।’ দিজ মোমেন্টস, স্ট্যাক হিজ কনফিডেন্স ব্রিকস। ফালকাও লকাররুমে অলওয়েজ প্যাটস হিজ শোল্ডার: ‘কিড, কিপ হাঙ্গ্রি।’ এমবাপ্পে নডস, ইয়েট প্রাইভেটলি টু ফ্রেন্ডস: ‘হাঙ্গ্রি? আই অ্যাম আ হাঙ্গ্রি ওল্ফ।’ সিজন স্ট্যাটস: ১৫ লিগ গোলস, ৮ অফ দেম ওয়ান-অন-ওয়ানস, শোকেসিং হিজ ফিনিশিং; ৫ UCL গোলস, ৩ অ্যাওয়ে, প্রুভিং বিগ গেমস নট শাই। মোনাকো ফ্যানস স্টিল সি হিম অ্যাজ গড, স্টেডিয়াম ওয়ালস পেইন্টেড উইথ হিজ স্প্রিন্ট ইলাস্ট্রেশনস, ক্যাপশন ‘বন্ডি লাইটনিং’।
PSG ডাইনাস্টি: জায়ান্টস উইথ ডান্সের সেভেন ইয়ার্স গ্লোরি
২০১৭ সালের ৩১ আগাস্ট, এমবাপ্পে ১৮০ মিলিয়ন ইউরো লোন উইথ বাই অবলিশন জয়েন করে PSG, শক টু ফুটবল, সেকেন্ড মোস্ট এক্সপেনসিভ ট্রান্সফার, মোস্ট এক্সপেনসিভ টিন। নেইমার জাস্ট কাম, কাভানি সিট, সে ২৯ নাম্বার পরে ৮ সেপ্টেম্বর মেজের অ্যাগেইনস্ট ৫-১ উইন, ওয়ান গোল। UCL ১২ সেপ্টেম্বর সেলটিকের অ্যাগেইনস্ট ৫-০, PSG-এর ইউরোপিয়ান ফার্স্ট গোল, ১৮ ইয়ার্স ১৫৮ ডেজ UCL-এ ইয়াংগেস্ট স্কোরার। ১৭ সেপ্টেম্বর বায়ার্নের অ্যাগেইনস্ট ৩-০, অ্যাসিস্ট, ১৮ বছরে বায়ার্ন ডিফেন্ডার্স হেডেক।
২০১৭-১৮ সিজন (লোন), লিগ টাইটেল, ফ্রেঞ্চ কাপ ২-০ উইন লেস হার্বিয়ার্স। ট্রান্সফার পার্মানেন্ট ফেব্রুয়ারি নকড। ২০১৮-১৯ ৭ নাম্বার সুইচ, ওপেনিং ডে গুয়েঙ্গামের অ্যাগেইনস্ট ৩-১ ডাবল; ৮ অক্টোবর লিয়নের অ্যাগেইনস্ট ৫-০, ফোর গোলস ১৩ মিনিটস, ৪৫ সিজনসে লিগ ১-এ ইয়াংগেস্ট ফোর। ৩ ডিসেম্বর কোপা ট্রফি উইন; ১৯ জানুয়ারি গুয়েঙ্গামের অ্যাগেইনস্ট ৯-০ হ্যাট-ট্রিক। ২১ এপ্রিল মোনাকোর অ্যাগেইনস্ট হ্যাট, টোটাল ৩৩ গোলস লিগ শুটার কিং, প্লেয়ার অফ দ্য ইয়ার। UCL ম্যান ইউনাইটেডের অ্যাগেইনস্ট ২-০ গোল, ২ মার্চ ক্যানের অ্যাগেইনস্ট ৫০ PSG গোল।
২০১৯-২০, ৩ আগাস্ট ট্রফি ডেস চ্যাম্পিয়নস ২-১ উইন রেনেস গোল; ১১ আগাস্ট নিমের অ্যাগেইনস্ট লিগ ওপেনার গোল। ২২ অক্টোবর ব্রুগের অ্যাগেইনস্ট ৫-০ বেঞ্চ অফ পারফেক্ট হ্যাট, ২০ ইয়ার্স ৩০৬ ডেজ ১৫ UCL গোল ইয়াংগেস্ট। লিগ সাসপেন্ড কোভিড, PSG চ্যাম্পস, ১৮ গোলস জয়েন্ট শুটার কিং। ২৪ জুলাই ফ্রেঞ্চ কাপ ১-০ উইন সেইন্ট-এটিয়েন অ্যাসিস্ট, ডাবল ক্রাউন। UCL ২৩ আগাস্ট ফাইনাল ০-১ লস বায়ার্ন।
২০২০-২১, ২০ সেপ্টেম্বর নাইসের অ্যাগেইনস্ট ৩-০ পেনাল্টি; ২৮ অক্টোবর বাসাকশেহিরের অ্যাগেইনস্ট ২-০ টু অ্যাসিস্টস, ২০১৭-১৮ থেকে ১৪ অ্যাসিস্টস। ৫ ডিসেম্বর মন্টপেলিয়ারের অ্যাগেইনস্ট ১০০ PSG গোল; বাসাকশেহিরের অ্যাগেইনস্ট ৫-১ টু গোলস, ২০ UCL গোল ইয়াংগেস্ট। ১৬ ফেব্রুয়ারি বার্সেলোনার অ্যাগেইনস্ট ৪-১ UCL হ্যাট-ট্রিক, ফস্তিনো অ্যাসপ্রিলা আর আন্দ্রেই শেভচেনকো পর থেকে থার্ড। ২৭ ফেব্রুয়ারি ডিজনের অ্যাগেইনস্ট ৪-০ ডাবল, সিজনে ফাইভ ব্রেসেস ফার্স্ট। ১০ মার্চ বার্সেলোনার অ্যাগেইনস্ট পেনাল্টি, ৫-২ অ্যাগ্রিগেট অ্যাডভান্স, ২৫ UCL গোল ইয়াংগেস্ট। ৭ এপ্রিল বায়ার্নের অ্যাগেইনস্ট ৩-২ টু গোলস, কিন্তু ইনজুরি মিস সেকেন্ড লেগ; সেমি ফাইনালস ম্যান সিটির লস। ১৯ মে ফ্রেঞ্চ কাপ ২-০ উইন মোনাকো গোল অ্যাসিস্ট। ২৭ গোলস লিগ শুটার কিং, প্লেয়ার অফ দ্য ইয়ার, টিম অফ দ্য সিজন।
২০২১-২২, ১৪ আগাস্ট পার্ক ডেস প্রিন্সেসে বু ইউড রিয়াল মাদ্রিদ রুমার্স মিড, কিন্তু স্ট্রাসবুর্গের অ্যাগেইনস্ট ৪-২ থ্রি অ্যাসিস্টস। ২০ আগাস্ট ব্রেস্টের অ্যাগেইনস্ট ৪-২ গোল; ২৯ আগাস্ট রেইমসের অ্যাগেইনস্ট ২-০ ব্রেস উইথ মেসির ডেবিউ। ২৪ নভেম্বর ম্যান সিটির অ্যাগেইনস্ট ২-১ গোল, ৩০ UCL গোল ইয়াংগেস্ট। ১২ ডিসেম্বর মোনাকোর অ্যাগেইনস্ট টু গোলস ১০০ লিগ ১ গোল PSG-এর, ১৯৫০-৫১ থেকে ইয়াংগেস্ট। ৩ জানুয়ারি ভ্যানেসের অ্যাগেইনস্ট ৪-০ কুপ ডি ফ্রান্স হ্যাট-ট্রিক; ১১ ফেব্রুয়ারি রেনেসের অ্যাগেইনস্ট ১-০ উইনার; ১৫ ফেব্রুয়ারি রিয়াল মাদ্রিদের অ্যাগেইনস্ট ১-০ UCL গোল, কিন্তু এলিমিনেটেড। ২১ মে ২০২৫ পর্যন্ত কনট্রাক্ট এক্সটেন্ড, মান্থলি ৪ মিলিয়ন পাউন্ড, সাইনিং বোনাস ১০০ মিলিয়ন। পোস্ট-এক্সটেনশন মেজের অ্যাগেইনস্ট ৫-০ হ্যাট-ট্রিক, লিগ ২৮ গোলস শুটার কিং ফোর্থ টাইম, ১৭ অ্যাসিস্টস টপ প্রোভাইডার, ফার্স্ট টু ডু বোথ।
২০২২-২৩, ১৩ আগাস্ট মন্টপেলিয়ারের অ্যাগেইনস্ট ৫-২ গোল পেনাল্টি মিস করে; ২১ আগাস্ট লিলের অ্যাগেইনস্ট ৭-১ হ্যাট-ট্রিক, ফার্স্ট গোল ৮ সেকেন্ডস, লিগ ১-এ সেকেন্ড ফাস্টেস্ট। ৬ সেপ্টেম্বর জুভেন্টাসের অ্যাগেইনস্ট ২-১ ব্রেস; ১১ অক্টোবর বেনফিকার অ্যাগেইনস্ট ১-১ পেনাল্টি, PSG-এর ইউরোপিয়ান টপ স্কোরার ৩১ গোলস। জানুয়ারি ডিপার্চার রুমার্স ডিনাই। ২৩ জানুয়ারি পে দে কাসেলের অ্যাগেইনস্ট ৭-০ কুপ ডি ফ্রান্স ফাইভ গোলস, PSG-এর ফার্স্ট। ২৬ ফেব্রুয়ারি মার্সেইলের অ্যাগেইনস্ট ৩-০ টু গোলস অ্যাসিস্ট, কাভানির ২০০ গোল রেকর্ড ইকুয়াল, তারপর ২০১স্ট নান্তের অ্যাগেইনস্ট ৪-২ ব্রেক করে। ২৯ গোলস লিগ শুটার কিং ফিফথ টাইম, প্লেয়ার অফ দ্য ইয়ার ফোর্থ টাইম, টিম অফ দ্য সিজন।
২০২৩-২৪, ১৩ জুন কনট্রাক্ট না রিনিউ ডিক্লেয়ার; ১৯ আগাস্ট টুলুজের অ্যাগেইনস্ট ১-১ গোল সিজন ডেবিউ; ২৬ আগাস্ট লেন্সের অ্যাগেইনস্ট ৩-১, ১৫০-১৫১ লিগ ১ গোলস; ১৯ সেপ্টেম্বর UCL ডর্টমুন্ডের অ্যাগেইনস্ট ২-০ ফার্স্ট গোল। ২৫ অক্টোবর মিলানের অ্যাগেইনস্ট ৩-০ গোল; ১১ নভেম্বর রেইমসের অ্যাগেইনস্ট ৩-০ হ্যাট-ট্রিক; ২৮ নভেম্বর নিউক্যাসেলের অ্যাগেইনস্ট ১-১ স্টপেজ টাইম পেনাল্টি। ১৩ ডিসেম্বর ডর্টমুন্ডের অ্যাগেইনস্ট ১-১ গোল কনকআউট কোয়ালিফাই। ৩ জানুয়ারি ট্রফি ডেস চ্যাম্পিয়নস ২-০ টুলুজের অ্যাগেইনস্ট ১১১ গোলস পার্ক ডেস প্রিন্সেস রেকর্ড; ৭ জানুয়ারি রেভেলের অ্যাগেইনস্ট ৯-০ কুপ ডি ফ্রান্স হ্যাট-ট্রিক, ৩০ গোলস কম্পিটিশন রেকর্ড। ১৫ ফেব্রুয়ারি লিভ ইনটেন্ট ইনফর্ম; ৫ মার্চ রিয়াল সোসিয়েদাদের অ্যাগেইনস্ট ২-১ ব্রেস; ১৯ মার্চ মন্টপেলিয়ারের অ্যাগেইনস্ট ৬-২ হ্যাট-ট্রিক, ২৫০ PSG গোল; ১৬ এপ্রিল বার্সেলোনার অ্যাগেইনস্ট ৪-১ টু গোলস সেমি অ্যাডভান্স, কিন্তু ডর্টমুন্ডের লস। ১০ মে ডিপার্চার অ্যানাউন্স; ১২ মে টুলুজের অ্যাগেইনস্ট ৩-১ গোল ফাইনাল হোম ম্যাচ; ২৫ মে ফ্রেঞ্চ কাপ ২-১ উইন লিওন ফুল ম্যাচ। ৮ গোলস UCL শুটার কিং, হ্যারি কেইন উইথ টাই।
সেভেন ইয়ার্স ৩০৮ ম্যাচ ২৫৬ গোলস, PSG অল-টাইম শুটার, ৭ লিগ ১ টাইটেলস, ৪ ফ্রেঞ্চ কাপ, ৪ ট্রফি ডেস চ্যাম্পিয়নস। মেসি, নেইমার উইথ ডান্স, সে বলে: ‘দেয়া মিট টিচ মি উইন, আই টিচ দ্যেম স্পিড।’ ফ্যানস জোক: ‘PSG বিগ মানি স্পেন্ড নেইমার অ্যান্ড এমবাপ্পে, রেজাল্ট এমবাপ্পে ওয়ান ম্যান টিকেট প্রাইস।’ এই ডাইনাস্টি, সে কোর, কিন্তু লিভ রিগ্রেটস—UCL ড্রিমস ব্রোকেন মাল্টিপল টাইমস, কিন্তু সেই নাইটসের গোলস, ফরএভার গ্লো।
লোন থেকে টপ শুটার: PSG-এর ইভোল্যুশন রোড
লোন পিরিয়ডে, সে ভ্যালু প্রুভ: ফার্স্ট সিজন ১৪ লিগ গোলস + ৪ UCL। বাই অ্যাফটার, ২০১৮-১৯ ৩৩ গোলস শুটার কিং, UNFP লিগ ১ প্লেয়ার অফ দ্য ইয়ার। ২০১৯-২০ কোভিড ইয়ার ১৮ গোলস, ডাবল ক্রাউন। ২০২০-২১ ৪২ গোলস টোটাল, UCL বার্সেলোনা হ্যাট, ২৫ গোলস রেকর্ড। ২০২১-২২ ৩৯ গোলস, ১০০ PSG গোলস, রিয়াল রুমার্স মিড শুটার কিং। ২০২২-২৩ ৪১ গোলস, ফাইভ গোলস ফ্রেঞ্চ কাপ রেকর্ড, ২০০ গোলস মাইলস্টোন। ২০২৩-২৪ ৪৪ গোলস, লিভ বিফোর UCL ৮ গোলস কিং। স্ট্যাটস স্ট্যাক, সে সাইডকিক থেকে মেইন চ্যারাক্টার, নেইমার ইনজুর্ড টাইমস হে ক্যারি দ্য টিম; মেসি কাম অ্যাফটার, থ্রি-প্রং অ্যাটাক গ্লো, কিন্তু সে অলওয়েজ দ্য ফার্থেস্ট রানার। ইন্টারভিউতে, সে জোক করে: ‘লোন টাইম নার্ভাস, নাউ? দে ওভ মি ওভারটাইম পে।’ নেইমার ইনিশিয়ালি কাম, সে লার্ন সাম্বা রিদম, কাভানি টিচ হিম ব্যান্ডিট স্নিফ। মেসি জয়েন অ্যাফটার, থ্রি ট্রেনিং টাইমস, এমবাপ্পে অলওয়েজ দ্য চেজার, মেসি লাফস: ‘কিড, ইউ রান ফাস্টার দ্যান মাই পাস।’ দিজ ইন্টার্যাকশনস, মেক PSG ফ্রম স্টার পাইল টু ডাইনাস্টি। হি রিনিউ টাইম, প্যারিস স্ট্রিটস ফ্যানস মার্চ, চ্যান্ট ‘কিপ দ্য লাইটনিং’, হি টাচড ক্রাইড। লিভ বিফোর, লাস্ট হ্যাট, হি কিস গ্রাস, সেজ: ‘থ্যাঙ্কস, ইউ মেক মি ফ্রম বয় টু ম্যান।’
UCL কোয়েস্টের রিগ্রেটস অ্যান্ড গ্লোরি: PSG-এর গ্যালাক্সি ড্রিম
UCL এমবাপ্পের পেইন অ্যান্ড প্রাইড। ২০১৭-১৮ গ্রুপ স্টেজ অ্যাডভান্স, ১৬থ রিয়াল মাদ্রিদ লস। ২০১৮-১৯ ১৬থ ম্যান ইউনাইটেড পেনাল্টিস। ২০১৯-২০ ফাইনাল বায়ার্ন ০-১। ২০২০-২১ সেমি ম্যান সিটি। ২০২১-২২ ১৬থ রিয়াল মাদ্রিদ, সে গোল কিন্তু এলিমিনেটেড। ২০২২-২৩ গ্রুপ ফার্স্ট, ১৬থ বায়ার্ন। ২০২৩-২৪ সেমি ডর্টমুন্ড ০-২ অ্যাগ্রিগেট, ৮ গোলস শুটার কিং। টোটাল ৪২ গোলস PSG UCL রেকর্ড, ইয়াং রেকর্ডস পাইল: ইয়াংগেস্ট ১৫/২০/২৫/৩০ গোলস। কিন্তু রিগ্রেটস কী মোমেন্টসে, সে বলে: ‘UCL লাভের মতো, অলওয়েজ মিসিং দ্যাট লিটল বিট।’ ফ্যানস রিপ্লাই: ‘কিড, নেক্সট উইথ রিয়াল উইন ইট।’ গ্লোরি ইন পার্সিস্টেন্স, এই ব্যাটলস ফরজ হিম। বার্সেলোনা হ্যাট, মেসি পোস্ট-ম্যাচ হাগ: ‘ইউ মেক মি রিটায়ার।’ লস ম্যান সিটি, সে সেল্ফ-ব্লেম, ইয়েট লার্ন লিডারশিপ। দিজ রিগ্রেটস, লাইক মেডালস, রিমাইন্ড: UCL নট এন্ডপয়েন্ট, স্টার্টপয়েন্ট।
ন্যাশনাল টিম ক্রাউন: ফ্রান্সের প্রাইড
২০১৭ সালের ২৫ মার্চ, লাক্সেমবুর্গের অ্যাগেইনস্ট ফ্রেন্ডলি ডেবিউ, ১৮ বছরে সেকেন্ড ইয়াংগেস্ট ডেবিউট্যান্ট। ৩১ সেপ্টেম্বর নেদারল্যান্ডসের অ্যাগেইনস্ট ন্যাশনাল টিম ফার্স্ট গোল। ২০১৮ ওয়ার্ল্ডকাপ, ১৯ বছরে স্কোয়াড, ১৬থ ৪-৩ উইন আর্জেন্টিনা ডাবল, মেজর টুর্নামেন্টে ইয়াংগেস্ট ফ্রেঞ্চ স্কোরার + ওয়ার্ল্ডকাপ ইয়াংগেস্ট অ্যাসিস্ট। ফাইনাল ৪-২ উইন ক্রোয়েশিয়া ওয়ান গোল, মেজর টুর্নামেন্ট ফাইনালে ইয়াংগেস্ট স্কোরার সেকেন্ড (পেলে পর), বেস্ট ইয়াং প্লেয়ার।
২০২১ ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ (২০২১ প্লেড) ১৬থ সুইজারল্যান্ডের অ্যাগেইনস্ট পেনাল্টিস লস, সে লাস্ট পেনাল্টি মিস, পোস্ট-ম্যাচ ক্রাইড, কিন্তু বলে: ‘দিস লেসন।’ সেই ইয়ার ন্যাশনস লিগ চ্যাম্প, সেমি বেলজিয়ামের অ্যাগেইনস্ট গোল, ফাইনাল স্পেনের অ্যাগেইনস্ট ২ গোলস শুটার কিং। ২০২২ ওয়ার্ল্ডকাপ কোয়ালিফাইং, ২০২১ হাসাকস্তানের অ্যাগেইনস্ট ৮-০ ফার্স্ট হাফ হ্যাট-ট্রিক। ওয়ার্ল্ডকাপ ৮ গোলস শুটার কিং + গোল্ডেন বল, ফাইনাল আর্জেন্টিনার অ্যাগেইনস্ট হ্যাট-ট্রিক ৩-৩, পেনাল্টিস লস, টোটাল ৪ ওয়ার্ল্ডকাপ ফাইনাল গোলস রেকর্ড (পেলে সারপাস)। পোস্ট-ম্যাচ, সে বলে: ‘লসড বাট প্রাউড, উই আর চ্যাম্পস হার্ট।’
২০২৫ পর্যন্ত, ন্যাশনাল টিম ৮৬ ম্যাচ ৪৮ গোলস, গিরুদ সারপাস করে হিস্ট্রি সেকেন্ড। ২০২৪ ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ, ফ্রান্স রানার-আপ, ৫ গোলস শুটার কিং, ফাইনাল ১-২ লস স্পেন। ২০২৫ ন্যাশনস লিগ, ইতালির অ্যাগেইনস্ট হ্যাট-ট্রিক, ফ্যানস চ্যান্ট: ‘এমবাপ্পে, ফ্রান্সের লাইটনিং!’ সে হাসি: ‘ন্যাশনাল টিম হোম লাইক, উইন লস টুগেদার।’ জিনিয়াস থেকে লিডার, তার ব্লু জার্সি রোড, ফুল অফ টিয়ার্স অ্যান্ড লাফস।
২০১৮ ওয়ার্ল্ডকাপের গোল্ডেন ফেয়ারি: ১৯ ইয়ার্স চ্যাম্পিয়ন লাইট
গ্রুপ স্টেজ সিক্রেট পেরুর অ্যাগেইনস্ট ১-০ অ্যাসিস্ট; ডেনমার্ক ০-০। ১৬থ আর্জেন্টিনার অ্যাগেইনস্ট ডাবল + অ্যাসিস্ট গ্রেজম্যান, ৪-৩ উইন। কোয়ার্টার উরুগোয়ের অ্যাগেইনস্ট ২-০ গোল। সেমি বেলজিয়ামের অ্যাগেইনস্ট ১-০। ফাইনাল ওয়ান গোল, ৪-২ চ্যাম্পস। ৪ গোলস + ২ অ্যাসিস্টস, বেস্ট ইয়াং প্লেয়ার। ডেশ্যাম্পস বলে: ‘হি মেকস আস ২০ ইয়ার্স ইয়াংগার।’ এমবাপ্পে রিপ্লাই: ‘দিস ফর বন্ডি।’ ফেয়ারি এন্ডস, গ্লোবাল আইডল। মেসি পোস্ট-ম্যাচ মেসেজ: ‘কিড, ইউ আর ফিউচার।’ হি ব্যাক প্যারিস, বন্ডি সেলিব্রেশন পার্টি, হোল টাউন ক্রেজি।
২০২২ ওয়ার্ল্ডকাপের এপিক ফিনিশ: গোল্ডেন বল বিহাইন্ড টিয়ার্স
গ্রুপ অস্ট্রেলিয়ার অ্যাগেইনস্ট ৪-১ ডাবল; ডেনমার্ক ০-১; পোল্যান্ড ৩-১ পেনাল্টি + অ্যাসিস্ট। ১৬থ পোল্যান্ড ৩-১ হ্যাট-ট্রিক। কোয়ার্টার ইংল্যান্ড ২-১ স্টপেজ ইকুয়ালাইজার + এক্সট্রা টাইম উইন। সেমি মরক্কো ২-০। ফাইনাল হ্যাট-ট্রিক চেজ ৩-৩, পেনাল্টিস লস। ৮ গোলস গোল্ডেন বুট + বল, ওয়ার্ল্ডকাপ হিস্ট্রি সেকেন্ড মোস্ট (ফন্টেইন পর)। সে ক্রাইং: ‘দিস মাই পিক, নট এন্ড।’ আর্জেন্টিনা ফ্যানস অ্যাপ্লড, সে সেজ: ‘ফুটবল মেকস আস ব্রাদার্স।’ দিস টিয়ার্স, ওয়াশড ইনটু লিডার।
রিয়াল মাদ্রিদ নিউ চ্যাপ্টার: হোয়াইট আর্মির গোল মেশিন
২০২৪ সালের ৩ জুন, ফ্রি ট্রান্সফার উইথ রিয়াল মাদ্রিদ সাইন, ১৬ জুলাই সান্তিয়াগো বার্নাবেউ ৮০,০০০ ফ্যানস ওয়েলকাম, ৯ নাম্বার পরে। আগাস্ট সুপার কাপ ২-০ উইন আতালান্তা ফার্স্ট গোল ডেবিউ। সেপ্টেম্বর লা লিগা ডেবিউ মালোরকা ১-১ নো গোল। সেপ্টেম্বর বেটিসের অ্যাগেইনস্ট ফার্স্ট লা লিগা গোল; স্টুটগার্টের অ্যাগেইনস্ট UCL ৩-১ গোল। ২০২৫ জানুয়ারি ২৫ বার্লাডোলিদের অ্যাগেইনস্ট ৩-০ হ্যাট-ট্রিক, লা লিগা প্লেয়ার অফ দ্য মান্থ। ১৯ ফেব্রুয়ারি UCL ম্যান সিটির অ্যাগেইনস্ট হ্যাট-ট্রিক অ্যাডভান্স। ১৩ এপ্রিল আলাভেসের অ্যাগেইনস্ট ফার্স্ট রেড কার্ড ডেঞ্জারাস ট্যাকল; ২৬ এপ্রিল ফ্রি-কিক গোল, রোনালদোর রিয়াল রেকর্ড ব্রেক। ১১ মে বার্সেলোনার অ্যাগেইনস্ট ক্লাসিকো ব্রেস, জামোরানোর ডেবিউ-সিজন রেকর্ড ব্রেক; ১৪ মে ৪০ লা লিগা গোলস ৭১ ইয়ার রেকর্ড স্ম্যাশ; ২৬-২৮ মে ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু + মাহু সিঙ্কো এস্ট্রেলাস প্লেয়ার অফ দ্য সিজন। ১৯ জুন শর্ট হসপিটালাইজড রিলিজড। ২৬ আগাস্ট ১০ নাম্বার জার্সি সুইচ। ১৬ সেপ্টেম্বর ৫০ রিয়াল গোলস; ৩০ সেপ্টেম্বর কাইরাতের অ্যাগেইনস্ট ৬০ UCL গোলস (মেসি পর সেকেন্ড)।
২০২৪-২৫ সিজন ৪৩ গোলস অল কম্পিটিশনস, ৩১ লা লিগা শুটার কিং, ১০ UCL গোলস। আনচেলত্তি বলে: ‘হি কেম, আওয়ার অ্যাটাক গট আ লাইটনিং বোল্ট।’ এমবাপ্পে জোক করে: ‘রিয়াল ফ্যানস ওয়েটেড ফর মি লং, নাউ আই কাম, ওভারটাইম গোলস।’ অ্যাডাপ্ট থেকে ডমিনেট, সে বার্নাবেউকে বয়েল করে, ফ্যানস চ্যান্ট: ‘এমবাপ্পে, ওয়েলকাম হোম!’ ২০২৫ নভেম্বর, সে ডাবল অ্যাগেইনস্ট ভ্যালেন্সিয়া, লা লিগা লিড টাইটেন, নিউ কোচ আলোনসো আন্ডার, রিয়াল ১২ উইন ১ ড্র, হি গোল্ডেন বুট উইন, সোয়ার: ‘মাদ্রিদে মেনি ইয়ার্স স্টে।’
২০২৪-২৫ সিজনের রেকর্ড-ব্রেকিং পারফরম্যান্স: রিয়ালের লাইটনিং স্টর্ম
সুপার কাপ ফার্স্ট গোল, লা লিগা ফার্স্ট শো ড্র নো গোল, কিন্তু সেপ্টেম্বর বেটিস লো শট নেট। UCL স্টুটগার্ট রাইট সাইড বার্স্ট। জানুয়ারি হ্যাট বার্লাডোলিদ, থ্রি ডিফারেন্ট ফুট। ফেব্রুয়ারি ম্যান সিটি হ্যাট, এক্সট্রা টাইম কিলার। এপ্রিল রেড আলাভেস র্যাশ ট্যাকল; লেটার ফ্রি-কিক কার্ভ শট, ফ্যানস স্ট্যান্ডিং ওভেশন। মে ক্লাসিকো, লেফট সাইড কাট ইন লেফট ফুট, রাইট বার্স্ট শট, রেকর্ড ব্রেক। ৪০ গোল মাইলস্টোন, ভ্যালেন্সিয়া পেনাল্টি। গোল্ডেন শু সেরেমনি, বন্ডি চাইল্ডহুড জার্সি পরে আপস্টেজ। টোটাল ৪৩ গোলস, ১৫ অ্যাসিস্টস, রিয়াল লা লিগা টাইটেল কন্ট্রিবিউশন বিগ। ইন্টারভিউ: ‘রিয়াল ড্রিম, নাউ আই লিভ ইন ইট।’ ম্যান সিটি ফ্যানস পোস্ট-ম্যাচ বলে, এমবাপ্পের হ্যাট মেকস আস ডিজি। লিভারপুলের অ্যাগেইনস্ট, ব্রাডলি চ্যালেঞ্জ, ইয়েট লাফিং গোল। সি আরও কম্পেয়ার রিজেক্ট: ‘হি রেফারেন্স, আই চেজার।’ বেলিংহাম উইথ আনবিটেবল, ভিনিসিয়াস মাল্টি আনলাকি, কিন্তু সে সেজ: ‘টিম উইন পার্সোনাল।’
এমবাপ্পের রোড স্টিল লং, ২৬ ইয়ার্স ডাবল ওয়ার্ল্ডকাপ গোল্ডেন বুটস, ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু, রিয়াল নিউ কিং। কিন্তু সে বলে: ‘জিনিয়াস? না, আই জাস্ট নট স্লিপ লেট।’ বন্ডি থেকে বার্নাবেউ, এই লেজেন্ড কন্টিনিউ রাইটিং। ম্যাচ দেখতে দেখতে হার্টবিট অ্যাড? EVOBET অনলাইন অপেক্ষা, সিকিউর বেট, টুগেদার নেক্সট হ্যাট-ট্রিক উইটনেস!